শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাম্য ও মানবিক সমাজ বিনির্মাণে আটুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র মিলন মেলা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগর যুব অধিকার পরিষদের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে ইউসিসিএ এর নির্বাচন সম্পন্নঃ শেখ লুৎফর রহমান সভাপতি নির্বাচিত। দেবহাটায় রস সংগ্রহে খেজুর গাছ প্রস্তুত করতে ব্যস্ত গাছিরা গাবুরায় বাল্যবিবাহ ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধে পিতামাতাদের সাথে সংলাপ শ্যামনগরে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে নব যোগদানকৃত নিবার্হী অফিসার রনী খাতুনের মতবিনিময় শ্যামনগরে সরকারী সেবায় স্থানীয় জনগোষ্টীর প্রবেশাধিকারের লক্ষ্যে সংলাপ ও মতবিনিমময় বুড়িগোয়ালিনীতে পরিবেশবান্ধব ব্যবসা বিষয়ক পরামর্শ সভা দেবহাটায় সিভিএ ওয়ার্কিং গ্রুপের ইন্টারফেইস মিটিং সাতক্ষীরা টু কালিগঞ্জ মহাসড়ক সংস্কারের দাবিতে দেবহাটায় জামাতের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত
নোটিশ :
Wellcome to our website...

মারধরের পর সাবেক এমপি শাহে আলমকে থানায় দিল জনতা

ভোরের সংবাদ ডেস্ক: ২৩ Time View
Update : রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১:০৯ অপরাহ্ন

বরিশাল–২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শাহে আলম তালুকদারকে মারধরের পর রাজধানীর গুলশান থানায় সোপর্দ করেছে সাধারণ মানুষ।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাকে গুলশান থানায় সোপর্দ করা হয় জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপ–পুলিশ কমিশনার (ডিসি) রিয়াজুল হক।

পুলিশ কর্মকর্তা জানান, শাহে আলম তালুকদার বর্তমানে গুলশান থানায় আটক অবস্থায় আছেন। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা থাকলে, আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে সূত্র জানিয়েছে, চাঁদার দাবিতে হামলা মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গত ১১ সেপ্টেম্বর শাহে আলম তালুকদারের বিরুদ্ধে বরিশালের একটি আদালতে মামলা করেছেন সৈয়দ আতিকুর রহমান নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে। মামলায় শাহে আলমের সঙ্গে তার তিন ভাইসহ ১৪ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। তাকে সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে।

শা‌হে আলম তালুকদার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে বরিশাল-২ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হয় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। এই আন্দোলনে গুলি করে শত শত মানুষ হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করা হয় দলটির নেতা, সরকারের মন্ত্রী ও উপদেষ্টাদের। ইতোমধ্যে দলটির নেতাদের বিরুদ্ধে কয়েকশ মামলা হয়েছে, যার বেশির ভাগই হত্যা মামলা।

ক্ষমতা হারানোর পর শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে চলে যান। দলের নেতাদের কেউ কেউ বিদেশে পালিয়ে যান। আর যারা দেশে রয়েছেন তারাও গা ঢাকা দেন। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী মন্ত্রী-উপদেষ্টা ও বেশ কয়েকজন নেতাকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের দফায় দফায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।


More News Of This Category